bayyinaat

Published time: 09 ,October ,2018      20:35:53
কুরআন ও হাদীসের দৃষ্টিতে মৃত্যকে স্মরণ করার ফযিলত
মৃত্যুতে নিহিত আছে বিশ্বাসীদের জন্য মুক্তি এবং পাপীদের জন্য ধ্বংস। এজন্যই কিছু সংখ্যক মৃত্যৃকে ভালোবাসে আর অন্যরা ঘৃণা করে। মহানবী (সা.) বলেছেন : যে আল্লাহর সাক্ষাৎ করতে ভালোবাসে, আল্লাহ তাকে ভালোবাসেন এবং যে আল্লাহর সাক্ষাৎ করতে অপছন্দ করে, আল্লাহ তাকে অপছন্দ করেন।’
সংবাদ: 101
كُلُّ نَفْسٍ ذائِقَةُ الْمَوْتِ ثُمَّ إِلَيْنا تُرْجَعُونَ

কুরআন ও হাদীসের দৃষ্টিতে মৃত্যকে স্মরণ করার ফযিলত

 

সারাংশ: মৃত্যুতে নিহিত আছে বিশ্বাসীদের জন্য মুক্তি এবং পাপীদের জন্য ধ্বংস। এজন্যই কিছু সংখ্যক মৃত্যৃকে ভালোবাসে আর অন্যরা ঘৃণা করে। মহানবী (সা.) বলেছেন : যে আল্লাহর সাক্ষাৎ করতে ভালোবাসে, আল্লাহ তাকে ভালোবাসেন এবং যে আল্লাহর সাক্ষাৎ করতে অপছন্দ করে, আল্লাহ তাকে অপছন্দ করেন।’

প্রবন্ধ:   كُلُّ نَفْسٍ ذائِقَةُ الْمَوْتِ ثُمَّ إِلَيْنا تُرْجَعُونَ

প্রত্যেককে মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করতে হবে। এরপর তোমরা আমারই দিকে প্রত্যাবর্তন করবে।[1]

পৃথিবীতে প্রথম মানুষের আগমনের পর কোটি কোটি মানুষের জন্ম হয়েছে, আবার তারা তাদের পৃথিবীর জীবন শেষে মৃত্যুবরণ করেছে। আমাদেরকেও একদিন একটি নির্দিষ্ট সময়ে এ পৃথিবী ছেড়ে চলে যেতে হবে। পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে :

وَمَا كَانَ لِنَفْسٍ أَنْ تَمُوتَ إِلاَّ بِإِذْنِ اللَّهِ كِتَاباً مُّؤَجَّلاً

এবং আল্লাহর অনুমতি ভিন্ন কোন ব্যক্তিই মৃত্যুবরণ করতে পারে না; তার (প্রত্যেকের মৃত্যুর) নির্দিষ্ট সময় লিপিবদ্ধ আছে...’ [2]

ট্যাগ : মৃত্যুকে স্মরণ করার ফযিলত , মৃত্যুর আলিঙ্গনকে পছন্দ করা

মৃত্যুকে স্মরণ করার ফযিলত

যখন মানুষ তার দৈনন্দিন জীবনের নানা বিষয়ে জড়িয়ে পড়ে এবং মৃত্যুকে ও চিরস্থায়ী জীবনকে অবহেলা করতে থাকে তখন সে যে কোন ধরনের পাপ ও অন্যায় কাজে জড়িয়ে যায় সে শয়তানের জালে বন্দি হয়ে পড়ে। তার এ অগ্রগামী সত্তাকে মানানোর ক্ষেত্রে সবচেয়ে কষ্টের ভূমিকা পালন করতে পারে মৃত্যুর স্মরণ। মানুষ যদি মনোযোগ দেয় তাহলে দেখতে পাবে শীঘ্র অথবা বিলম্বে মৃত্যু আসবেই, তার দেহকে কবরে রাখা হবে, তার অঙ্গ-প্রত্যাঙ্গগুলো মাটিতে পরিণত হবে। যখন তাকে এগুলো মনে করিয়ে দেয়া হবে তখন সে পাপ কাজ থেকে তার স¤পর্কে ছেদ করবে।

মৃত্যুকে স্মরণে রাখলে অহংকার ভেঙে যায় এবং গুনাহ থেকে দূরে থাকা যায়। রাসূরে আকরাম (সা.) বলেন :

اكثِرُوا ذِكْرَ الْمَوْتِ فَإِنَّهُ يَمْحُو الذُّنُوْبَ

বেশি বেশি মৃত্যুর স্মরণ করো। কারণ, মৃত্যুর স্মরণ গুনাহগুলোকে ঝেড়ে ফেলে।’[3]

আমীরুল মুমিনীন আলী (আ.) বলেন :

اَلْمَوْتُ اَلْزَمُ لَكُمْ مِنْ ظِلِّكُمْ

মৃত্যুর সঙ্গে তোমাদের বন্ধন তোমাদের ছায়ার চেয়েও জোরালো।’[4]

রাসূল (সা.) এজন্যই মৃত্যুর স্মরণের ওপর গুরুত্ব আরোপ করে বলেছেন :

اَفْضَلُ الزُّهْدِ فِي الدُّنْيا ذِكْرُ الْمَوْتِ و اَفْضَلُ الْعِبَادَةِ ذِكْرُ الْمَوْتِ وَ اَفْضَلُ الْتَفَكُّرِ ذِكْرُ الْمَوْتِ فَمَنْ اَثَقَلَهُ ذِكْرُ الْمَوْتِ وَجَدَ قَبْرَهُ رَوْضَةُ مِنْ رَيَاضِ الْجَنَّةِ

পৃথিবীতে মৃত্যুর স্মরণ হচ্ছে শ্রেষ্ঠ ধার্মিকতা, শেষ্ঠ ইবাদত ও শ্রেষ্ঠ চিন্তা। যে মৃত্যু নিয়ে বেশি করে চিন্তা করে সে তার কবরকে জান্নাতের বাগানের মতো পাবে।’[5]

ইমাম সাদিক (আ.) বলেছেন :

ذِكْرُ الْمَوْتِ يُمِيْتُ الشَّهْوَاتِ فِي النَّفْسِ وَ يَقْطَعُ مَنَابِتَ الغَفْلَةِ وَ يُقَوِّيَ الْقَلْبَ بِمَوَاعِدِ الله وَ يُرِقُّ الْطَبْعَ وَ يَكْسِرُ اَعْلاَمَ الْهَوَاى وَ يُطْفِئُ نَارَ الْحِرْصِ وَ يُحَقِّرُ الدُّنْيَا

মৃত্যুর স্মরণ মানুষের কামনা-বাসনাকে হত্যা করে, অজ্ঞতার ঝর্নাকে শুকিয়ে ফেলে এবং আল্লাহর প্রতিজ্ঞার ওপর নির্ভর করার জন্য হৃদয়কে শক্তিশালী করে, বদমেজাজকে নমনীয় করে, ইন্দ্রিয়পরায়ণতার পতাকা ভেঙে ফেলে, লোভের আগুন নিভিয়ে ফেলে এবং পৃথিবীকে কষ্টের এবং মূল্যহীন বলে চিত্রিত করে।[6]

আলী (আ.) বলেন :

اَكْثِرُوا ذِكْرَ المَوْتِ وَ يَوْمَ خُرُوْجِكُمْ مَنَ الْقُبُوْرِ وَ قِيَامَكُمْ بَيْنَ يَدَي الله

তোমার মৃত্যুকে স্মরণ কর এবং ঐ দিনকে স্মরণ কর যখন তুমি পুনরুত্থিত হবে কবর থেকে এবং আল্লাহর সামনে দাঁড়াবে। এ স্মরণ তোমার বিপর্যয়কে দূর করবে।’[7]

একদিন রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর সামনে এক ব্যক্তির প্রশংসা করা হচ্ছিল। রাসূল জিজ্ঞাসা করলেন : ‘সে কি মৃত্যুকে স্মরণ করে?’ উপস্থিত সকলে জবাব দিল : ‘সে মৃত্যু স¤পর্কে কোন কথা বলেছে বলে আমরা স্মরণ করতে পারছি না।’ রাসূল বললেন : ‘সে প্রশংসা পাবার যোগ্য নয়।’[8]

রাসূলুল্লাহ (সা.)-কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল : ‘সবচেয়ে বুদ্ধিমান ব্যক্তি কে?’ তিনি জবাব দিয়েছিলেন : ‘তারাই যাদের মৃত্যুর স্মরণ খুব বেশি এবং এর জন্য সবচেয়ে বেশি প্রস্তুত।’[9] রাসূল (সা.) থেকে আরো বর্ণিত হয়েছে : ‘যে অন্যের মৃত্যু থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে না, তার দুর্দশা কবরের দীর্ঘজীবন এবং কিয়ামতের দিনে তার হতবুদ্ধি হওয়ার বিষয় স্মরণ করে না, সে বিফলকাম। এ পৃথিবীতে যে মৃত্যুকে পরোয়া করেনি সে এ জগতে দুঃখ ভারাক্রান্ত হবে এবং যার এ পৃথিবীতে মৃত্যুর স্মরণ বেশি সেই সফলকাম।’[10] মুত্যুর বিষয়কে কেন্দ্র করে দুধরনের মানুষ আছে : প্রথম দল মৃত্যুকে একেবারেই স্মরণ করে না এবং এরা পরকালে বিশ্বাসী নয়; এ জগতে তাদের আচরণ হয় অশালীন। তারা মনে করে মৃত্যুর মাধ্যমে তাদের যা কিছু আছে তা থেকে তারা বঞ্চিত হবে। ইমাম হুসাইন (আ.)-কে একবার জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, কেন আমরা মৃত্যুকে ভয় করি এবং এতে আগ্রহী হই না? ইমাম জবাব দিয়েছিলেন : ‘কারণ, তুমি তোমার পরকালকে ধ্বংস করেছ, কিন্তু পৃথিবীর জীবনকে গঠন করেছ। আর তাই তুমি সমৃদ্ধির অবস্থা হতে ধ্বংসাত্মক অবস্থায় যেতে ভয় পাও।’

দ্বিতীয় দলটি হলো যারা মৃত্যুকে ভয় পায় না। তারা পরকালকে বিশ্বাস করে, তারা আল্লাহর নির্দেশ অনুযায়ী জীবন যাপন করে। তারা বিশ্বাস করে এ দেহের খাঁচা ভেঙে ফেলার মাধ্যমে তারা পরকালের আনন্দ উপভোগ করবে। তারা শুধু মৃত্যুকে ভয় পায় না, তা নয় বরং একে মধুর চেয়েও মিষ্টি বলে মনে করে।[11] হযরত আলী (আ.) মানুষকে যুদ্ধে যেতে উৎসাহিত করে বলতেন : ‘যদি তোমরা যুদ্ধে নিহত না হও, তবু মরবে। সেই সত্তার কসম, যাঁর কবজায় আমার প্রাণ, হাজার তরবারির আঘাত আমার কাছে শয্যায় মৃত্যুবরণ করার তুলনায় সহজ।’[12] আলী (আ.) বলেছেন : ‘তোমার নিজেকে মৃত্যুর স্মরণ দ্বারা পোষ মানাও।’

আলী (আ.) বলেন :

اَفْضَلُ تُحْفَةُ الْمُؤْمِنِ الْمَوْتُ একজন মুমিনের শ্রেষ্ঠ উপহার হলো মৃত্যু।’[13] কেননা, দুনিয়া ঈমানদার ব্যক্তির জন্য জেলখানা। সে সর্বদা দুঃখ-কষ্ট এবং নাফ্্স ও শয়তানের তরফ থেকে বিপদে পতিত থাকে। মৃত্যুর ফলস্বরূপ সে এ আযাব থেকে নিষ্কৃতি পায়। এ নিষ্কৃতি তার জন্য উপঢৌকন। এক হাদীসে এরশাদ হয়েছে :

اَلْمَوْتُ كَفَّارَةُ لِكُلِّ مُسْلِمِ

মৃত্যু প্রত্যেক মুসলমানের কাফফারা।’[14] এখানে সত্যিকার ঈমানদারদের কথা বলা হয়েছে যার মধ্যে ঈমানদারের চরিত্র বিদ্যমান এবং সে সগীরা গুনাহ ও ছোটখাটো বিচ্যুতি ছাড়া কবীরা গুনাহে লিপ্ত হয় না। সে যদি ফরয কাজ সম্পাদন করে তাহলে ছোট ছোট গুনাহর জন্য মৃত্যু কাফফারা হয়ে যায়।

মৃত্যুর আলিঙ্গনকে পছন্দ করা

ইমাম জাফর সাদিক (আ.) বলেছেন :

فِي الْمَوْتِ نَجَاةُ الْمُخْلِصِيْنَ وَ هَلَاكُ الْمُجْرِمِيْنَ وَ لِذَالِكَ اشتَاقَ مَنِ اشْتَاقَ اِلَى الْمَوْتِ وَ كَرِهَ مَنْ كَرِهَ قَالَ النَّبِيُّ (ص): مَنْ اَحَبَّ لِقَاءَ اللهَ اَحَبَّ اللهُ لِقَاءَهُ وَ مَنْ كَرِهَ لِقَاءَ اللهَ كَرِهَ اللهُ لِقَاءَهُ

মৃত্যুতে নিহিত আছে বিশ্বাসীদের জন্য মুক্তি এবং পাপীদের জন্য ধ্বংস। এজন্যই কিছু সংখ্যক মৃত্যৃকে ভালোবাসে আর অন্যরা ঘৃণা করে। মহানবী (সা.) বলেছেন : যে আল্লাহর সাক্ষাৎ করতে ভালোবাসে, আল্লাহ তাকে ভালোবাসেন এবং যে আল্লাহর সাক্ষাৎ করতে অপছন্দ করে, আল্লাহ তাকে অপছন্দ করেন।’[15]

ওহুদের যুদ্ধের পর হযরত আলী (আ.) মনে কষ্ট নিয়ে রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে এসে বলেন : হে রাসূলুল্লাহ! আমি আজও শহীদ হতে পারলাম না। তখন রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছিলেন : হে আলী! নিশ্চয়ই তুমি শাহাদাতের মর্যাদা লাভ করবে। এরপর থেকে আলী (আ.) অপেক্ষা করতে থাকেন, কবে তিনি শহীদ হবেন। তিনি প্রায়ই তাঁর দাড়িতে হাত বুলাতেন আর বলতেন : ‘আমি ভুল শুনিনি; আর আমাকে মিথ্যা বলা হয়নি। নিশ্চয়ই এ দাড়ি রক্তে রঞ্জিত হবে।’ যখন ১৯ রমযান হযরত আলী (আ.) অভিশপ্ত মুলজিম মুরাদী কর্তৃক আহত হলেন তখন তিনি বলে উঠলেন :

فُزْتُ وَ رَبِّ الْكَعْبَة

কাবার প্রভুর শপথ! আমি সফলকাম হয়েছি।

ইয়াযীদ যখন ইমাম হুসাইন (আ.)-কে আনুগত্য করার আদেশ দিয়ে চিঠি প্রেরণ করে তখন তিনি বলেন :

اني لا ارى الموت الا سعادة و الحياة مع الظالمين الا برما.

অবশ্যই আমি মৃত্যুকে সৌভাগ্য এবং যালেমদের সাথে বেঁচে থাকাকে দুর্ভাগ্য ব্যতীত অন্য কিছু মনে করি না।’[16]

তিনি আরও বলেন :   

موت في عز خير من حياة في ذل .

      লাঞ্ছনার জীবনের চেয়ে সম্মান সহকারে মৃত্যুই শ্রেয়।’[17]

ইমাম হুসাইন কারবালায় যাওয়ার পথে যি হিসাম্ নামক স্থানে এ কথা বলেন।

الا ترون ان الحق لا يعمل به و ان الباطل لا يتناهى عنه؟ فليرغب المؤمن في لقاي ربه محقا.

তোমরা কি দেখতে পাচ্ছ না যে, সত্যের ভিত্তিতে কাজ করা হয় না এবং বাতিল থেকে বিরত থাকা হচ্ছে না? অতএব, (এহেন পরিস্থিতিতে) যথার্থভাবেই মু’মিনের উচিত তার রবের সাথে সাক্ষাতের জন্য আগ্রহী হওয়া।’[18]  



[1] . সূরা আনকাবুত , আয়াত .- ৫৭

[2] . সূরা আলে ইমরান আয়াত - ১৪৫

[3] . নাহজুল ফাসাহা : ৪৪৪ গোনাহ পরিচিতি মুহসিন কারাআতী, পৃ. ১৯৬; এহইয়াউ উলুমিদ্দীন, পৃ. ২৪৭

[4] . ফেহরেস্তে গুরার- মাওত, গোনাহ পরিচিতি, মুহসিন কারাআতী, পৃ. ১৯৬

[5] . Imam Ali’s First Treatise on The Islamic Ethics and Education by Zainol Aabedeen Qorbani Lahiji, p. 135

[6] . Imam Ali’s First Treatise on The Islamic Ethics and Education by Zainol Aabedeen Qorbani Lahiji, p. 136

[7] . Imam Ali’s First Treatise on The Islamic Ethics and Education by Zainol Aabedeen Qorbani Lahiji, p. 136

[8] . Imam Ali’s First Treatise on The Islamic Ethics and Education by Zainol Aabedeen Qorbani Lahiji, p. 136, আলমুহাজ্জাজা বাইযাহ, খন্ড ৮, পৃ. ২৪১; এহইয়াউ উলুমিদ্দীন, ৫ম খ-, পৃ. ২৪৭

[9] .Imam Ali’s First Treatise on The Islamic Ethics and Education by Zainol Aabedeen Qorbani Lahiji, p. 136,  আলমুহাজ্জাজা বাইযাহ, খন্ড ৮, পৃ. ২৪১; এহইয়াউ উলুমিদ্দীন, ৫ম খ-, পৃ. ২৪৭

[10] . Imam Ali’s First Treatise on The Islamic Ethics and Education by Zainol Aabedeen Qorbani Lahiji, p. 136, মিসবাহুশ শারীয়াহ, পৃ. ৪৫৭

[11] . নাহজুল বালাগা, খুতবা : ৫

[12] , এহইয়াউ উলুমিদ্দীন, ৫ম খ-, পৃ. ২৬১

[13] . Imam Ali’s First Treatise on The Islamic Ethics and Education by Zainol Aabedeen Qorbani Lahiji, p. 135গুরারুল হিকাম,

[14] . এহইয়াউ উলুমিদ্দীন, ৫ম খ-, পৃ. ২৪৭

[15] . Imam Ali’s First Treatise on The Islamic Ethics and Education by Zainol Aabedeen Qorbani Lahiji, p. 137,, মিসবাহুশ শারীয়াহ, পৃ. ৪৫৮; এহইয়াউ উলুমিদ্দীন, ৫ম খ-, পৃ. ২৬৪

[16] . বিহারুল আনওয়ার, ৪৪তম খ-, পৃ. ৩৮১

[17] . বিহারুল আনওয়ার, ৪৪তম খ-, পৃ. ১৯২

[18] . মানাক্বিব ইবনে শাহরে আশূব, ৪র্থ খ-, পৃ. ৬৮

মন্তব্য দর্শকরা
নাম:
ই-মেল:
* অভিমত: