bayyinaat

ইতিহাসের পাতায় ফাদাক

ফাদাকের ব্যাপারটি খেলাফতের সাথে সুগভীরভাবে সম্পৃক্ত। প্রত্যেক খলিফা সেটাকে ঘিরে স্বতন্ত্র অবস্থান নিয়েছেন, কেউ তা দখল করতেন আবার কেউ পুনরায় ফিরিয়ে দিতেন। এ অবস্থা ততদিন যাবত অব্যাহত ছিল, যখন উক্ত ভূমিটি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস ও বিলুপ্তির শিকার হয়। এক্ষেত্রে যে বিষয়টি মুখ্য ব্যাপার ছিল, তা হচ্ছে শাসকগোষ্ঠী কর্তৃক রাসূল (সা.)-এর খেলাফত দখল করা।
ফাদাকের ইতিবৃত্ত

ফাদাকের ইতিবৃত্ত

ফাদাক হযরত ফাতেমা যাহরা (আ.)-এর পবিত্রময় জীবনের হৃদয়বিদারক ও বিষাদময় ঘটনাবলীর অন্যতম। ইসলামের ইতিহাস নানাবিধ রাজনৈতিক চক্রান্ত ও উত্থান-পতনে জর্জরিত। আর ফাদাক হচ্ছে ইসলামের প্রাথমিক যুগের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা অর্থাৎ খেলাফত ও রাসূলের (সা.) স্থলাভিষিক্ত নির্ধারণের সমস্যা সমাধানের অন্যতম মাধ্যম।
আমরা এখানে দুই নাস্তিকের সাথে ইমাম জাফর সাদিকের (আ.) বিতর্ক ও কথোপকথনের ঘটনা তুলে ধরব।

আমরা এখানে দুই নাস্তিকের সাথে ইমাম জাফর সাদিকের (আ.) বিতর্ক ও কথোপকথনের ঘটনা তুলে ধরব।

দুই নাস্তিকের সাথে ইমাম জাফর সাদিকের (আ.) বিতর্ক সংকলন ও সম্পাদনা: আবুল কাসেম সারাংশ: মহান আল্লাহর এমন বৈশিষ্ট্য ও গুণাবলী আছে তিনি ছাড়া অন্য কেউ যার যোগ্য নয় এবং তিনি ব্যতীত অন্য কেউ ঐ বৈশিষ্ট্যে তাঁর শরিক নয় এবং তিনি ছাড়া অন্য কেউ তার উপর আয়ত্ত রাখে না এবং তিনি ছাড়া অন্য কেউ জানে না যে তার প্রকৃতি ও ধরন কিরূপ।
لَّقَدْ كَانَ لَكُمْ فِي رَسُولِ اللَّـهِ اُسْوَةٌ حَسَنَةٌ لِّمَن كَانَ يَرْجُو اللَّـهَ وَالْيَوْمَ الْآخِرَ وَذَكَرَ اللَّـهَ كَثِيرًا
‘নিঃসন্দেহে তোমাদের জন্য আল্লাহর রাসূলের মধ্যে (অনুসরণীয়) উত্তম আদর্শ রয়েছে, তাদের জন্য যারা আল্লাহ ও পরকালের প্রতি আকাঙ্ক্ষা পোষণ করে এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করে।’ (সূরা আহযাব: ২১)

لَّقَدْ كَانَ لَكُمْ فِي رَسُولِ اللَّـهِ اُسْوَةٌ حَسَنَةٌ لِّمَن كَانَ يَرْجُو اللَّـهَ وَالْيَوْمَ الْآخِرَ وَذَكَرَ اللَّـهَ كَثِيرًا ‘নিঃসন্দেহে তোমাদের জন্য আল্লাহর রাসূলের মধ্যে (অনুসরণীয়) উত্তম আদর্শ রয়েছে, তাদের জন্য যারা আল্লাহ ও পরকালের প্রতি আকাঙ্ক্ষা পোষণ করে এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করে।’ (সূরা আহযাব: ২১)

মহানবী (সা.) কী নির্ভুল? সারাংশ: পবিত্র কোরআন রাসূল (সা.) এর সমগ্র জীবনকে বিশেষত তাঁর নবুওয়াতী জীবনের প্রতি মুহূর্তকে নিঃশর্তভাবে সকল যুগের জন্য ও সর্বাবস্থায় মানবজাতির জন্য অনুসরণীয় আদর্শ হিসাবে উল্লেখ করেছে। (সূরা আহযাব:২১) যেহেতু তিনি এক মুহূর্তের জন্যও আল্লাহর সন্তুষ্টির পথ ভিন্ন কিছু বলতেন না এবং করতেন না, সেহেতু আল্লাহ তাঁকে সকল ক্ষেত্র ও অবস্থায় আদর্শ বলে ঘোষণা করেছেন যা তার নির্ভুলতার অকাট্য এক প্রমাণ।
মানব জাতির পরিপূর্ণ আদর্শ হযরত মুহাম্মাদ (সা.)

মানব জাতির পরিপূর্ণ আদর্শ হযরত মুহাম্মাদ (সা.)

মহানবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.)-এর জন্ম থেকে ওফাত পর্যন্ত পূর্ণাঙ্গ জীবনী আমরা জানতে পারি। আর এর মধ্যেই আমরা পূর্ণতায় পৌঁছানো এক অসাধারণ সত্তাকে খুঁজে পাই মহান আল্লাহ পবিত্র কুরআনে যাঁকে উদ্দেশ্য করে বলছেন...