প্রচ্ছদ
Explore
ইসলামের বিরুদ্ধে মদীনার ইহুদিদের ষড়যন্ত্র (২)
মূল: আয়াতুল্লাহ জাফর সুবহানী
সংগ্রহে: আবুল কাসেম
সারাংশ: মদীনায় অবস্থানকারী তিন ইহুদী গোত্রই বিভিন্ন অজুহাতে মহানবির সাথে কৃত চুক্তি লঙ্ঘন করেছিল। বনী কাইনুকা একজন মুসলমানকে হত্যা করেছিল, আর বনী নাযীর গোত্র মহানবীকে হত্যা করার ষড়যন্ত্র করেছিল। তাই মহানবীও তাদেরকে মদীনা ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য করেছিলেন এবং তাদেরকে মুসলমানদের এলাকা থেকে বহিষ্কার করেছিলেন। বনী কুরাইযাহ্ গোত্রও ইসলাম ধর্মের মূলোৎপাটন করার জন্য সম্মিলিত আরব বাহিনীর সাথে (পরিখার যুদ্ধে) সহযোগিতা করেছিল।
মদীনার ইয়াহুদীদের ইসলাম বিরোধী ষড়যন্ত্রসমূহ (১)
মূল: আয়াতুল্লাহ জাফর সুবহানী
সংগ্রহে: আবুল কাসেম
সারাংশ: বনি কাইনুকার ইয়াহুদীরা আঘাতকারী ঘৃণ্য স্লোগান ও চরম অবমাননাকর কবিতা রচনা ও আবৃত্তি করে মুসলমানদের বিরুদ্ধে এক সর্বাত্মক ঠাণ্ডাযুদ্ধ শুরু করে দেয় এবং তারা মহানবী (সা.)-এর সাথে যে সন্ধি চুক্তি করেছিল কার্যত তা ভেঙে ফেলে। বনি কাইনুকার ইয়াহুদীদের ঔদ্ধত্য ও উগ্রতার কারণে মুসলমানরাও তীব্রভাবে অসন্তষ্ট ও ক্ষুব্ধ হয়েছিল।
মহানবী (সা.) কী নির্ভুল?
লেখক: আবুল কাসেম
সারাংশ: পবিত্র কোরআন রাসূল (সা.) এর সমগ্র জীবনকে বিশেষত তাঁর নবুওয়াতী জীবনের প্রতি মুহূর্তকে নিঃশর্তভাবে সকল যুগের জন্য ও সর্বাবস্থায় মানবজাতির জন্য অনুসরণীয় আদর্শ হিসাবে উল্লেখ করেছে। (সূরা আহযাব:২১) যেহেতু তিনি এক মুহূর্তের জন্যও আল্লাহর সন্তুষ্টির পথ ভিন্ন কিছু বলতেন না এবং করতেন না, সেহেতু আল্লাহ তাঁকে সকল ক্ষেত্র ও অবস্থায় আদর্শ বলে ঘোষণা করেছেন যা তার নির্ভুলতার অকাট্য এক প্রমাণ।
আল-কোরআনে গাদীরের ঐতিহাসিক ঘোষণা (১)
অনুবাদ: কামরুল হাসান
সংযোজন ও সম্পাদনা: আবুল কাসেম
সারাংশ: দশম হিজরির ১৮যিলহজে মহানবি (সা.) কাফেলাসহ গাদিরে খুমে প্রবেশের প্রাক্কালে সূরা মায়িদার ৬৭নং আয়াত অবতীর্ণ হওয়া এবং রাসূল (সা.) হযরত আলীকে (আ.) মুমিনদের নেতা ও মাওলা ঘোষণা করার পর সূরা মায়িদার ৩নং আয়াতের যে অংশে দ্বীনের পূর্ণতা ও নেয়ামতের সমাপ্তির কথা বলা হয়েছে তা অবতীর্ণ হওয়ার মধ্যে অবিচ্ছিন্ন এক সম্পর্ক রয়েছে। এ দুই আয়াতের শানে নুযুল এবং সার্বিক অর্থ থেকে হযরত আলী (আ.) এর বেলায়েতের বিষয়টি নিশ্চিতভাবে প্রমাণিত হয়।
কোরআনের আলোকে মহান আল্লাহর আরশে সমাসীন হওয়া (২)
এ. কে. এম. আনোয়ারুল কবীর
সারাংশ: বিশ্বজগতের যে বিভিন্ন পর্যায় রয়েছে এবং এ পর্যায়গুলোর মধ্যে যে বৈচিত্র্য ও পার্থক্য রয়েছে তার সবগুলো একটি পর্যায়ে গিয়ে কেন্দ্রীভূত হয়েছে। সকল ঘটনা ও কারণ তার থেকে উদ্ভূত ও সৃষ্ট হয়। কার্য ও কারণসমূহের ধারা ও পর্যায় ঐ কেন্দ্র থেকেই নিয়ন্ত্রিত হয় আর এ কেন্দ্রই পবিত্র কোরআনে ‘আরশ’ বলে অভিহিত হয়েছে।