bayyinaat

প্রচ্ছদ
Explore
ইমাম আলী মানুষের হাতে বিদ্যমান হাদীসসমূহকে বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত করেছেন এবং এ বিষয়ে কেন মতপার্থক্য হয়েছে তার কারণও নিম্নের বাণীতে বর্ণনা করেছেন :
নিশ্চয় মানুষের হাতে যা রয়েছে তার মধ্যে সঠিক ও ভ্রান্ত, সত্য ও মিথ্যা, রহিত ও রহিতকারী, সার্বিক ও বিশেষ, দ্ব্যর্থহীন (স্পষ্ট) ও বিভিন্ন অর্থবাহী (সংশয় উদ্দীপক) এবং সঠিকভাবে সংরক্ষিত ও ভুল ধারণাপ্রসূত বিষয় মিশ্রিত হয়েছে। রাসূলুল্লাহ্ (সা.)-এর ওপর তাঁর জীবদ্দশায়ই মিথ্যা আরোপ করা হতো। এ কারণে তিনি একদিন বক্তব্য দানকালে বলেন : হে লোকসকল! আমার ওপর মিথ্যা আরোপকারীদের সংখ্যা বেড়ে গেছে। যে কেউ আমার ওপর ইচ্ছাকৃতভাবে মিথ্যা আরোপ করবে সে জাহান্নামে তার বাসস্থান নির্ধারণ করবে। তাঁর ইন্তেকালের পরও তাঁর ওপর মিথ্যারোপ (অব্যাহত রয়েছে ও) করা হয়েছে। তোমাদের নিকট চার ধরনের ব্যক্তি হাদীস বর্ণনা করে থাকে এর বাইরে পঞ্চম কোন প্রকার নেই।

ইমাম আলী মানুষের হাতে বিদ্যমান হাদীসসমূহকে বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত করেছেন এবং এ বিষয়ে কেন মতপার্থক্য হয়েছে তার কারণও নিম্নের বাণীতে বর্ণনা করেছেন : নিশ্চয় মানুষের হাতে যা রয়েছে তার মধ্যে সঠিক ও ভ্রান্ত, সত্য ও মিথ্যা, রহিত ও রহিতকারী, সার্বিক ও বিশেষ, দ্ব্যর্থহীন (স্পষ্ট) ও বিভিন্ন অর্থবাহী (সংশয় উদ্দীপক) এবং সঠিকভাবে সংরক্ষিত ও ভুল ধারণাপ্রসূত বিষয় মিশ্রিত হয়েছে। রাসূলুল্লাহ্ (সা.)-এর ওপর তাঁর জীবদ্দশায়ই মিথ্যা আরোপ করা হতো। এ কারণে তিনি একদিন বক্তব্য দানকালে বলেন : হে লোকসকল! আমার ওপর মিথ্যা আরোপকারীদের সংখ্যা বেড়ে গেছে। যে কেউ আমার ওপর ইচ্ছাকৃতভাবে মিথ্যা আরোপ করবে সে জাহান্নামে তার বাসস্থান নির্ধারণ করবে। তাঁর ইন্তেকালের পরও তাঁর ওপর মিথ্যারোপ (অব্যাহত রয়েছে ও) করা হয়েছে। তোমাদের নিকট চার ধরনের ব্যক্তি হাদীস বর্ণনা করে থাকে এর বাইরে পঞ্চম কোন প্রকার নেই।

রাসূল (সা.) চার ধরনের ব্যক্তি হাদীস বর্ণনা করে থাকে মুনাফিক ব্যক্তি, অনিচ্ছাকৃত ভুলকারী, হাদিসের সার্বিক দিক সম্পর্কে অজ্ঞাত ব্যক্তি, সত্যপরায়ন সঠিক বর্ণনাকারী। তাদের মধ্যে কেবল চতুর্থ দলের হাদিস গ্রহণযোগ্য।
ইমাম আলী মানুষের হাতে বিদ্যমান হাদীসসমূহকে বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত করেছেন এবং এ বিষয়ে কেন মতপার্থক্য হয়েছে তার কারণও নিম্নের বাণীতে বর্ণনা করেছেন :
নিশ্চয় মানুষের হাতে যা রয়েছে তার মধ্যে সঠিক ও ভ্রান্ত, সত্য ও মিথ্যা, রহিত ও রহিতকারী, সার্বিক ও বিশেষ, দ্ব্যর্থহীন (স্পষ্ট) ও বিভিন্ন অর্থবাহী (সংশয় উদ্দীপক) এবং সঠিকভাবে সংরক্ষিত ও ভুল ধারণাপ্রসূত বিষয় মিশ্রিত হয়েছে। রাসূলুল্লাহ্ (সা.)-এর ওপর তাঁর জীবদ্দশায়ই মিথ্যা আরোপ করা হতো। এ কারণে তিনি একদিন বক্তব্য দানকালে বলেন : হে লোকসকল! আমার ওপর মিথ্যা আরোপকারীদের সংখ্যা বেড়ে গেছে। যে কেউ আমার ওপর ইচ্ছাকৃতভাবে মিথ্যা আরোপ করবে সে জাহান্নামে তার বাসস্থান নির্ধারণ করবে। তাঁর ইন্তেকালের পরও তাঁর ওপর মিথ্যারোপ (অব্যাহত রয়েছে ও) করা হয়েছে। তোমাদের নিকট চার ধরনের ব্যক্তি হাদীস বর্ণনা করে থাকে এর বাইরে পঞ্চম কোন প্রকার নেই।

ইমাম আলী মানুষের হাতে বিদ্যমান হাদীসসমূহকে বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত করেছেন এবং এ বিষয়ে কেন মতপার্থক্য হয়েছে তার কারণও নিম্নের বাণীতে বর্ণনা করেছেন : নিশ্চয় মানুষের হাতে যা রয়েছে তার মধ্যে সঠিক ও ভ্রান্ত, সত্য ও মিথ্যা, রহিত ও রহিতকারী, সার্বিক ও বিশেষ, দ্ব্যর্থহীন (স্পষ্ট) ও বিভিন্ন অর্থবাহী (সংশয় উদ্দীপক) এবং সঠিকভাবে সংরক্ষিত ও ভুল ধারণাপ্রসূত বিষয় মিশ্রিত হয়েছে। রাসূলুল্লাহ্ (সা.)-এর ওপর তাঁর জীবদ্দশায়ই মিথ্যা আরোপ করা হতো। এ কারণে তিনি একদিন বক্তব্য দানকালে বলেন : হে লোকসকল! আমার ওপর মিথ্যা আরোপকারীদের সংখ্যা বেড়ে গেছে। যে কেউ আমার ওপর ইচ্ছাকৃতভাবে মিথ্যা আরোপ করবে সে জাহান্নামে তার বাসস্থান নির্ধারণ করবে। তাঁর ইন্তেকালের পরও তাঁর ওপর মিথ্যারোপ (অব্যাহত রয়েছে ও) করা হয়েছে। তোমাদের নিকট চার ধরনের ব্যক্তি হাদীস বর্ণনা করে থাকে এর বাইরে পঞ্চম কোন প্রকার নেই।

রাসূল (সা.) চার ধরনের ব্যক্তি হাদীস বর্ণনা করে থাকে মুনাফিক ব্যক্তি, অনিচ্ছাকৃত ভুলকারী, হাদিসের সার্বিক দিক সম্পর্কে অজ্ঞাত ব্যক্তি, সত্যপরায়ন সঠিক বর্ণনাকারী। তাদের মধ্যে কেবল চতুর্থ দলের হাদিস গ্রহণযোগ্য।
بل عبادٌ مکرمون لا یسبقون بالقول و هم بامره یعملون یعملون ما بین أیدیهم و ما خلفهم ولا یشفون إلا لمن ارتضی
“বরং তারা আল্লাহর সম্মানিত বান্দা, তারা কখনোই আল্লাহর নির্দেশের অগ্রগামী হয় না এবং তাঁর নির্দেশেই কাজ করে। তিনি (আল্লাহ্) তাদের অগ্র ও পশ্চাতে যা আছে সে সম্পর্কে অবহিত। তারা তাদের জন্যই শাফায়াত করে যাদের প্রতি তিনি সন্তুষ্ট।” (সূরা আম্বিয়া : ২৬-২৮)
সকল ধর্মবিশ্বাসী, বিশেষত সাধারণভাবে সকল মুসলমানই শাফায়াতে বিশ্বাসী অর্থাৎ কিয়ামতের দিন আল্লাহর ওলিগণ একদল গুনাহগার বান্দার জন্য সুপারিশ ও ক্ষমা প্রার্থনা (শাফায়াত) করবেন এবং এর মাধ্যমে তাদেরকে দোযখের আগুন হতে মুক্তি দিবেন। এর সপক্ষে অনেক কোরআনী ও হাদিসের দলিল রয়েছে।
হযরত ফাতিমাতুয যাহরা (আ.) ও কবর জিয়ারত : হাকিম নিশাবুরী তাঁর নিজস্ব সনদ সূত্রে বর্ণনা করেছেন যে, তিনি মহানবীর জীবদ্দশায় প্রতি শুক্রবার হযরত হামজা ইবনে আবদুল মুত্তালিবের (ওহুদের যুদ্ধে শহীদ রাসূলের চাচা) কবর জিয়ারতে যেতেন। সেখানে নামাজ পড়তেন এবং ক্রন্দন করতেন।
পবিত্র কোরআনের বিভিন্ন আয়াতে বর্ণিত বিবরণ হতে আল্লাহ্র ওলীদের কবর জিয়ারত বৈধ ও মুস্তাহাব হওয়ার বিষয়টি প্রমাণ করা যায়। মহানবী (সা.) কবর জিয়ারতের কেবল নির্দেশই দান করেন নি, বরং তিনি নিজেও কবর জিয়ারতে যেতেন যাতে করে এ বিষয়টি জায়েয ও মুস্তাহাব হওয়ার বিষয়টি ব্যবহারিক ক্ষেত্রেও প্রমাণিত হয়। আমরা তাই কবর জিয়ারতের বৈধতার বিষয়টি এখানে এরূপ কয়েকটি আয়াতের প্রতি ইশারা ও হাদীস এবং মহানবীর অনুসৃত কর্ম (সীরাত) উভয় দৃষ্টিকোণ থেকেই পর্যালোচনা করব ।
كُلُّ نَفْسٍ ذائِقَةُ الْمَوْتِ ثُمَّ إِلَيْنا تُرْجَعُونَ
মৃত্যুতে নিহিত আছে বিশ্বাসীদের জন্য মুক্তি এবং পাপীদের জন্য ধ্বংস। এজন্যই কিছু সংখ্যক মৃত্যৃকে ভালোবাসে আর অন্যরা ঘৃণা করে। মহানবী (সা.) বলেছেন : যে আল্লাহর সাক্ষাৎ করতে ভালোবাসে, আল্লাহ তাকে ভালোবাসেন এবং যে আল্লাহর সাক্ষাৎ করতে অপছন্দ করে, আল্লাহ তাকে অপছন্দ করেন।’
رَبَّنا ظَلَمْنا أَنْفُسَنا وَ إِنْ لَمْ تَغْفِرْ لَنا وَ تَرْحَمْنا لَنَكُونَنَّ مِنَ الْخاسِرين ‏    
 হে আমাদের পালনকর্তা! আমরা নিজদের প্রতি জুলুম করেছি। আপনি যদি আমাদেরকে ক্ষমা না করেন এবং আমাদের প্রতি করুণা না করেন, তাহলে আমরা অবশ্য অবশ্যই ধ্বংস হয়ে যাব। (সুরা আ'রাফ, ২৩।)
দোয়া, আভিধানিক অর্থে ডাকা, দরখাস্ত করা, আবেদন করা ও সাহায্য প্রার্থনা করাকে দোয়া বলা হয়। ইসলামের পরিভাষায় আল্লাহকে বিনয় ও কাকুতি-মিনতি সহকারে ডাকা এবং অক্ষমতা প্রকাশ করে তাঁর নিকট চাওয়াকে দোয়া বলা হয়। সব এবাদতের জন্যেই যেমন কিছু নিয়ম-কানুন আছে তেমনিভাবে দোয়ার জন্যও বিশেষ কিছু নিয়ম-কানুন আছে। নিম্নে দোয়ার আদবসমূহ বর্ণিত হলঃ